
কুষ্টিয়া-৪ আসনের গণমানুষের নেতা, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক, স্বৈরশাসকের রোষানলে বারবার কারা নির্যাতিত, অগ্নিপুরুষ, বারবার নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য, বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী—এই নামটি কেবল একটি ব্যক্তিত্ব নয়, একটি ইতিহাস, একটি আন্দোলনের প্রতীক।
দেশপ্রেম, ত্যাগ ও আদর্শের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তিনি। স্বাধীনতার চেতনা বুকে ধারণ করে জীবনের প্রতিটি ধাপে দল ও দেশের স্বার্থে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন তিনি নির্ভীকভাবে। রাজপথের প্রতিটি সংগ্রামে, প্রতিটি নিপীড়নের মুখেও তিনি মাথা নত করেননি। তাঁর দৃঢ় অবস্থান, নেতৃত্বগুণ, আর ত্যাগের মনোভাব তাঁকে আজ তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সবার আস্থার প্রতীক করে তুলেছে।
আমরা কৃতজ্ঞ Mother of Democracy, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আগামীর রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমানের প্রতি—যাঁরা এই জননন্দিত নেতার প্রতি আস্থা রেখে গণমানুষের প্রত্যাশাকে নতুনভাবে জাগিয়ে তুলেছেন।
আজ সময়ের দাবি—দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হই।
ধানের শীষের বিজয়কে সুসংগত করি, তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করি,
আর বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমীর নেতৃত্বে কুষ্টিয়া-৪ আসনে
গণমানুষের অধিকার পুনরুদ্ধারে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করি।
তিনি শুধু একজন রাজনীতিক নন—তিনি এক প্রজন্মের প্রেরণা,
ন্যায় ও নীতির পথে অবিচল একজন সত্যিকারের জননেতা।
ইনশাআল্লাহ বিজয় সুনিশ্চিত।
সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।
খোকসা কুমারখালি মানেই সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী।
তারুণ্যের প্রথম ভোট তারুণ্যের অহংকার তারেক জিয়ার পক্ষেই হবে ইনশাআল্লাহ।